বাঁকুড়া নিজস্ব সংবাদদাতাঃ রাস্তা না অন্যকিছু দেখলে বা একবার পারাপার করতে হলে উপলব্ধি করতে পারবেন আপনি।
বাঁকুড়া জেলার গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের বন আশুড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত কেলাই গ্রামের রাস্তার বেহাল দশায় যাতায়াতের চরম হয়রানির শিকার হতে হয় গ্রামবাসীদের। শাওয়াতোড়া থেকে কেলাই হয়ে রাজামেলা যাওয়ার এই রাস্তায় দীর্ঘদিন ধরে পড়ে নি এক ঝুড়ি মোরাম। কোন ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়লে দীর্ঘ তিন কিলোমিটার সেই ব্যক্তিকে ডুলি করে নিয়ে গিয়ে তারপর পাকা রাস্তায় গিয়ে কোন চারচাকা বা এম্বুলেন্সে চাপানো হয়। গ্রামের নাম শুনলে বর্ষাকালে ঢুকতে চায় না কোনো এম্বুলেন্স বা চারচাকা যার ফলে অসুস্থ কোন ব্যাক্তি কে নিয়ে চরম হয়রানির শিকার হতে হয়। প্রশাসন কে বারংবার জানানো সত্ত্বেও মেলেনি কোন সুরাহা এমনটাই অভিযোগ করছেন কেলাই গ্রামের গ্রামবাসীরা। অথচ এই রাস্তা দিয়ে বিশিণ্ডা,রাজামেলা সহ একাধিক গ্রামের মানুষজন যাতায়াত করেন। কিন্তু কেন হয়নি তাদের রাস্তা তার প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। শালতোড়া বিধানসভার বিধায়ক চন্দনা বাউরী এই গ্রামের বাসিন্দা, তিনি শাসকদল কে কটাক্ষ করে
পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ জিতেন গরাই এই বিষয়টিকে বিছিন্ন ঘটনা বলেছেন।
কেউ মনে কর
ছেন রাজনৈতিক কারণেই এই রাস্তার কোনো সংস্করণ হয়নি। রাজনীতির কচকচানি যাই থাকুক না কেন, সমস্যায় সাধারণ নিত্য যাত্রীরা। ভোট আসে ভোট যায়, হয়না কোনো সুরাহা। কবে মিলবে রাস্তা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি তারই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই.