BAPPA BANERJEE রানীগঞ্জ :সামনে হুল দিবস এবং রথযাত্রা কে সামনে রেখে রানীগঞ্জ থানার অন্তর্গত নিমচা ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত রঞ্জিত বিশ্বাসের উদ্যোগে একটি শান্তিপূর্ণ বৈঠক ডাকা হয়। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম বর্ধমানের জেলা সভাধিপতি সুভদ্রা বাউরি বাউরি, প্রাক্তন সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরী,রানীগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিনোদ নুনিয়া, নিমচা কোলিয়ারির কেকে KKSC সভাপতি অর্জুন সিং এবং হুল দিবসের ও রথযাত্রার প্রত্যেক কমিটির সদস্যরা। সামনে হুল দিবস ও রথযাত্রার উৎসব এই উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে হয় সেই জন্যই এই বৈঠক । সভাধিপতি সুভদ্রা বাউরি জানান আদিবাসী সম্প্রদায়ের এই হুল দিবস খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের সরকার মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের সুবিধা অসুবিধার কথা ভেবে অনেক প্রকল্প করেছেন। আগে সরকারের সময় তাদের জাতি শংসাপত্র পেতে নাজেহাল হতে হতো আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষকে। এখন তাদেরকে জাতি শংসাপত্র পত্র পেতে অফিসে বা পঞ্চায়েতে যেতে হবে না সরকার তাদের দুয়ারে,পাড়ার গিয়ে জাতি শংসাপত্র তুলে দিচ্ছেন। এছাড়াও বয়স্কদের পেনশন আদিবাসী সম্প্রদায়ের যা কিছু সমস্যা মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। যা আগের সরকার কখনো এ ধরনের কাজ করেনি। সামনে রথ উৎসব সমস্ত ধর্মীয় মানুষ একত্রিত হয়ে স্বচ্ছতার সঙ্গে পালন করা হয়।
রানীগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বিনোদ নুনিয়া জানান আমাদের ছটি পঞ্চায়েতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করে ।তাদের সমস্ত সুযোগ সুবিধা গুলি আছে আমদের সরকার করছে।এছাড়াও সরকারের নির্দেশ তাদেরকে গুরুত্ব সহকারে সরকারের যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা গুলি আছে তারা যেন পায কেও বঞ্চিত না হয়। আমরা তার জন্য তাদের দুয়ারে গিয়ে পাড়ার গিয়ে রাজ্য সরকারের যে সমস্ত সুবিধা গুলি আছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি এবং আগামী দিনে খুব দ্রুত সঙ্গে এই কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা রাখি। হুল উৎসব হোক বা রথযাত্রার বা দুর্গাপুজো এবং খ্রীষ্টমাস সমস্ত উৎসব আমরা একসঙ্গে পালন করি জাতি-ধর্ম ভুলে একত্রে বসবাস করি।আমদের এখানে সমস্ত উৎসব নিষ্ঠার সাথে পালন করা হয়।
হুল দিবস এবং রথযাত্রা কে সামনে রেখে রানীগঞ্জ থানার অন্তর্গত নিমচা ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত রঞ্জিত বিশ্বাসের উদ্যোগে একটি শান্তিপূর্ণ বৈঠক
